ঢাকা দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের কদমতলী এলাকায় বিএনপি নেতার উপর যুবলীগ নেতার হামলা করে এই বিষয়ে বি এন পির লোকজন বিক্ষোভ মিছিল করেছেন কদমতলী এলাকাবাসী ও আগানগর ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী বাহার। বুধবার সকালে কদমতলী গোলচত্বর এলাকায় এক মটরযান দোকানে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এসম তার সাথে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা হাজী শহিদুল ইসলাম দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানা যুবদলের যুগ্ম- সাধারণ সম্পাদক মামুন, যুবদল নেতা সালাউদ্দিন আহম্মেদ রতন প্রমূখ। সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আগানগর ইউনিয়নের বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী বাহার বলেন, গত সোমবার ২৩/৯/২০২৪ইং তারিখে দীন ফার্নিচারের দোকানে আমাকে শালিসির নামে ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে আমার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। তিনি সংবাদ সম্মেলন আরো বলেন শালিসি সম্পত্তি আমার পৈত্রিক সম্পত্তি ও ক্রয়কৃত কালি দিনেরা হাজী হোরের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রসালে কদমতলী এলাকাবাসী ও সর্বস্তরের জনগণ সম্পত্তি। হামলাকারী যুবলীগ নেতা সাজিদুল ইসলাম (৩৮) সে এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যাবসায়ী। তার পিতা শামসু হাজি একজন ভূমি দস্যু। তার বিরুদ্ধে ঋণ খেলাবের অভিযোগ রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনের পর বিক্ষোভকারিরা কদমতলী এলাকায় একটি প্রতিবাদ জারু নিয়ে মিছিল করে। ২৬/০৯/২৪ ইংআগানগর ইউনিয়ন বিএন পির সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী বাহার বলেন গত সোমবার কদমতলী গোল চত্বর এলাকায় দীন ফার্নিচারের দোকানে। আগানগর ইউনিয়ন বিএন পির সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী বাহারের, পৈত্রিক সম্পত্তি ও ক্রয়কৃত সম্পত্তির জের ধরে বিকেলে দিন ফার্নিচারের দোকানে গ্রামো সালিশ ডাকা হয়। মুঠো ফোনে বিরোধী ভূমি দস্যু হাজী শামসু ছেলে যুবলীগ নেতা সাজিদুল ইসলাম (৩৮) তাকে একা ওই সালিশে উপস্থিত হতে বলেন। এতে তিনি যথা সময়ে তার ডাকে সাড়া দিয়ে ওই জায়গায় উপস্থিত হলে ওত পেতে থাকা যুবলীগ নেতা সাজেদুল ইসলামের নেতৃত্বে ২০/৩০ জন লোক তার উপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে ব্যাপক মারধর করে। মারধরের একপর্দায় তার পরিধানের পাঞ্জাবি ছিড়ে ফেলে এবং তাকে রক্তাক্ত জখম করে। এতে সে সাথে সাথেই মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। এই ঘটনার খবর পেয়ে তারা আত্মীয়-স্বজন তাকে উদ্ধারের উদ্ধার চেষ্টা করলে তাদের উপরও হামলা চালানো হয়। জানা গেছে হামলাকারী যুবলীগ নেতা। এ ছাড়াও তার বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসার অভিযোগ রয়েছে।তাকে আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হোক আগানগর ও কদমতলী এলাকাবাসী দাবি।